1. live@www.sangbadeisamay.com : news online : news online
  2. info@www.sangbadeisamay.com : সংবাদ এই সময় :
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৫৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
বাঘাইছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে এক শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ ডাক্তার সংকট। খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ জন শিক্ষার্থী সহ ৬ জন এখনও উদ্ধার হয়নি, সেনা অভিযান চলছে আপনি আপনি আসিবে যদি থাকে নসিবে, জাতির আত্মপরিচয়ে পহেলা বৈশাখ এক উজ্জ্বল উপাদান: তারেক রহমান পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার খাগড়াছড়িতে ত্রিপুরাদের বৈসু উৎসব শুরু সপ্তাহব্যাপী মারমাদের প্রাণের উৎসব ‘সাংগ্রাই’ শুরু চাঁটগাইয়া বিয়ে মানেই কি মহা ধুমধামে আয়োজন? না আর কিছু বাংলাদেশের বড় কর্মসূচি নিয়ে যা লিখেছে ইসরায়েলি গণমাধ্যম পাগলা মসজিদের দানবাক্সে ৯ কোটি ১৭ লাখ টাকার রেকর্ড

পানিতে ফুল ভাসিয়ে পাহাড়ে বর্ষবরণ শুরু

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩১ বার পড়া হয়েছে

হাবিবুর রহমান সুজন

পানিতে ফুল ভাসিয়ে বৈসু, বিজু, বিসু, সাংগ্রাই, চাংক্রান, বিহু ও সাংলান নামে পরিচিত পাহাড়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও বৃহৎ সামাজিক উৎসব বর্ষবিদায় ও বরণের উত্সব শুরু হয়েছে।

সুখ, শান্তি এবং সমৃদ্ধ জীবনের প্রত্যাশায় আসন্ন নববর্ষকে স্বাগত জানিয়ে নদীতে ফুল ভাসানোর মধ্য দিয়ে দিনটি শুরু হয়।

রঙিন পোশাক, অলঙ্কার এবং চুলে ফুল পরে আজ ভোরে ফুল ভাসায় সবাই। আজকের দিনকে বলা হয় ‘ফুল বিজু’।

ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের কাছে উৎসবের তাৎপর্য একই, যদিও তারা একে বিভিন্ন নামে অভিহিত করে থাকে। চাকমারা একে বলে বিজু, মারমা-রাখাইনরা বলে- সাংগ্রাই, ত্রিপুরা-বৈসু, তংচঙ্গ্যা-বিশু, অহমিয়া- বিহু, খুমি-সাংক্রাইং, খিয়াং-সাংলান এবং ম্রোরা বলে চাংক্রান।

চাকমারা এই উৎসবকে বিজু বলে এবং তিন দিনব্যাপী উদযাপন করে। বিজুর প্রথম দিন ‘ফুল-বিজু’। এদিন নদী-হ্রদে ফুল ভাসিয়ে পুরোনো বছরকে বিদায় দেয় ও নতুন বছরকে স্বাগত জানানো হয়। সেসময় তারা সবার মঙ্গল কামনায় প্রার্থনা করেন।

দ্বিতীয় দিন মুল বিজু নামে পরিচিত। এই দিনটি নদীতে স্নানের মাধ্যমে শুরু হয় এবং ছোটরা বড়দের কাছে আশীর্বাদ চায়। এদিন নতুন পোশাক পরে গ্রামে ঘুরে বেড়ায় ছেলেমেয়েরা। বিজু নৃত্যের মধ্য দিয়ে দিন শেষ হয়।

উৎসব শেষ হবে আগামী রোববার বাংলা নববর্ষের দিন ‘গজ্যাপজ্যা’ বা বিশ্রামের মধ্য দিয়ে।

ত্রিপুরা সম্প্রদায় এই উৎসবকে বৈসু নামে ডাকে। তিন দিনব্যাপী এই উৎসব (হারি বৈসু, বৈসুমা ও বাইসু কাতাল নামে পরিচিত) উদযাপন করে। প্রথম দিন তারা খুব ভোরে ফুল কুড়াতে বের হয়, সকালে নদীতে যায় (পরিবার, জাতি, দেশ ও পৃথিবীর সুখ, শান্তি ও কল্যাণ) উদ্দেশ্যে প্রার্থনা করতে।

এই উৎসবে পুরুষরা ধুতি, সাদা পোশাক এবং নারীরা রঙিন পোশাক ও রূপার গয়নাসহ বিভিন্ন অলংকার পরে থাকেন। সারাদিন নানা ধরনের আয়োজন থাকে।

ম্রো, মারমা ও রাখাইন, খিয়াংসহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ বর্ষবিদায় ও বরণের অনুষ্ঠানে বিভিন্ন আয়োজন করে থাকে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত